ফ্রী ওয়াইফাইতে হ্যাকিং ঝুকি!
ফ্রী ওয়াইফাইতে হ্যাকিং ঝুকি, তা কি করে হয়? ফ্রি কিংবা অন্যের ওয়াইফাই যোন ব্যবহার করা কতটুকু নিরাপদ? আদৌকি অল্প লাভের জন্য নিজের ব্যাক্তিগত তথ্য অন্যের হাতে তুলে দিচ্ছেন?? জানুন টেকপ্রেমী মেহেদী হাসান পলাশ এর কাছ থেকেই।
প্রতিদিনই হয়তো আশে-পাশে থাকা ফ্রী ওয়াই-ফাই ব্যবহার করে পুরো মাসে বাঁচিয়ে নিচ্ছেন বেশ কিছু টাকা। কিন্তু একবারও ভেবে দেখেছেন কি কত বড় ঝুঁকির মাঝে আছেন আপনি? রাউটারটি যদি কোন দক্ষ প্রোগ্রামারের হয় তাহলে সে খুব সহজেই নিয়ে নিতে পারেন ওয়াইফাই/ল্যান এর সাথে সংযুক্ত সকল ডিভাইসের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য যেমনঃ ফেইসবুক-টুইটার পাসওয়ার্ড, ক্রেডিট কার্ডের তথ্য ব্যক্তিগত ছবিসহ ডিভাইসটিতে থাকা যাবতীয় তথ্য। আর হ্যাকাররা যদি ফ্রী ওয়াইফাই খাদকদের জন্য ফাঁদ পাতে তাহলে যে কত বড় ঝুঁকির মাঝে পড়তে পারেন ফ্রী ওয়াইফাই ব্যবহারকারিরা তা শুধু দক্ষ প্রোগ্রামার এবং সিকিউরিটি এক্সপার্টরাই জানেন ।
গত বছর আমেরিকায় এক জরিপে দেখা যায় যে পাবলিক বা ফ্রী ওয়াইফাই ব্যবহারকারীদের প্রতি ৭ জনের একজন সব মিলিয়ে প্রায় ৪০ মিলিয়ন মানুষ হ্যাকিংয়ের স্বীকার হয়েছে শুধুমাত্র ওয়াইফাই এর মাধ্যমে। এতে ক্ষতির পরিমান দাঁড়িয়েছিল প্রায় ৫০০ বিলিয়ন ডলারের অধিক! সামান্য একটু অসতর্কতার জন্য বিশাল পরিমান ক্ষতি হয়েছিল হ্যাকিংয়ের স্বীকার হওয়া মানুষদের অগোচরেই। তাই আমাদের দেশের মানুষদের ওয়াইফাই হ্যাকিং সম্পর্কে সচেতন করতে ছোট একটি অ্যানিমেশন-
[youtube https://www.youtube.com/watch?v=-UYmOZT64GI&w=560&h=315]