কম বাজেটে সেরা গেমিং ল্যাপটপ
গেমিং ল্যাপটপ কেনার ইচ্ছে প্রায় সবার ভিতরে থাকে যারা ল্যাপটপ ব্যবহার করতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। গেমিং ল্যাপটপ এর দাম সাধারণত ৬০ হাজার থেকে শুরু করে ৬ লাখ টাকা সমমূল্যের হয়ে থাকে। আজকে আমাদের আলোচনার মূল বিষয় হল ৬৫ হাজার টাকার নিচের ল্যাপটপ নিয়ে যেটা দিয়ে ভারী কাজের পাশাপাশি ভাল মানের কিছু গেম ও খেলা যাবে। আপনি যদি একটু গেম পোকা হয়ে থাকেন এবং আপনার বাজেট যদি ৬৫ হাজার টাকার ভেতরে হয়ে থাকে তবে আজকের আলোচনার বিষয়বস্তু আপনার জন্য। বেশ কয়েক বছর ধরে এইচপি বাংলাদেশের ল্যাপটপ মার্কেট ধরে রেখেছে, মূলত তাদের এই সাফল্যের পিছনে রয়েছে কম বাজেটে বেশ কিছু ভাল মানের ল্যাপটপ তৈরি এবং অতি দ্রুত সময়ে বিক্রয় পরবর্তী সেবা প্রদান। এরপর যদি আমরা ল্যাপটপ এর রেটিং দেখে ক্রম সাজাই তবে আসুস ধারাবাহিক ভাবে আমাদের দেশের ল্যাপটপ মার্কেটে একটি শক্ত স্থানে আছে।
প্রসেসরঃ প্রসেসর হলো এর মস্তিষ্ক। বলা যায় একটি ল্যাপটপের প্রায় সব কিছুই নিয়ন্ত্রণ করে প্রসেসর। বিভিন্ন নন-গেমিং অ্যাপ্লিকেশনও (যেমন-ওএস, ব্রাউজার, অন্যান্য অ্যাপ) নিয়ন্ত্রণ করে প্রসেসর। গেমিং ল্যাপটপ কেনার সময় সিপিইউ বা প্রসেসরের ক্ষেত্রে বেছে নিতে হবে ইন্টেল। অবশ্য এএমডি’র গেমিং সিপিইউ খুব একটা চোখে পড়ে না। বর্তমানে ষষ্ঠ প্রজম্ন থেকে অষ্টম প্রজন্মের প্রসেসর সম্বলিত ল্যাপটপ আছে তবে এখন ৭ম এবং ৮ম প্রজম্নের ল্যাপটপ কেনাই ভাল। ৮ম প্রজন্মের দাম একটু তুলনামূলক বেশি।
র্যামঃ একটি গেমিং ল্যাপটপ এর জন্য আদর্শ হল হল ৮ জিবি র্যাম। র্যাম আপনি যেকোনো সময় আপনি পালটাতে পারবেন। তবে চেষ্টা করবেন একটু বেশি র্যাম যুক্ত ল্যাপটপ বাছাই করতে।
ডিসপ্লেঃ ১৪” ডিসপ্লে সম্বলিত ল্যাপটপ গুলোতে নিউমেরিক প্যাড গুলো থাকে না আর বহনে একটু সুবিধা পাওয়া যায়। ১৫’’ ডিসপ্লে তুলনামুলক একটু ভারী হয়। তবে সব থেকে বড় কথা হল রেজুলেশন গেমিং ল্যাপটপ এর জন্য আদর্শ হল ফুল এইচডি রেজুলেশন এর ডিসপ্লে। আসুস তাদের প্রায় সব মডেল এর ল্যাপটপে এইচডি রেজুলেশন এর ডিসপ্লে সহ ল্যাপটপ তৈরি করছে। লেনেভো তাদের বেশ কিছু মডেলের ফুল এইচডি রেজুলেশন এর ডিসপ্লে সহ ল্যাপটপ বাজারে ছেড়েছে। ১৯২০*১০৮০ পিক্সেলের কম রেজ্যুলেশনের গেমিং ল্যাপটপ না কেনা ভালো।
গ্রাফিক্সঃ প্রসেসর যদি মস্তিস্ক হয় তবে তবে গ্রফিক্স হল হৃৎপিণ্ড। গেম খেলার ক্ষেত্রে গ্রাফিক্স কার্ড খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি অনুষঙ্গ, কারণ এর উপরই নির্ভর করে গেমের গ্রাফিক্স কেমন হবে। আমরা যেহেতু কম বাজেটের ল্যাপটপ নিয়ে আজকে কথা বলছি তাই আমরা ৪ জিবি গ্রাফিক্স কার্ড এর বেশি যেতে পারবো না। সাধারণত গেমাররা তাদের গেমিং ল্যাপটপ বা ডেস্কটপের জন্য ৪ গিগাবাইট ভির্যাম ব্যবহার করে থাকেন। জিপিইউ এবং এর সাথে ডেডিকেটেড মেমোরি যা ভির্যাম নামে পরিচিত। ল্যাপটপ এর বাজারে এনভিডিয়া জিপিইউ সমৃদ্ধ ল্যাপটপ এর আধিক্য বেশি তাছাড়া এর একটু চাহিদা বেশি। তবে এএমডিরও রয়েছে দারুণ কিছু জিপিইউ যা দিয়ে চাহিদা পূরণ হয়ে যেতে পারে।
এইচপি প্যাভিলিয়ন ১৫-সিসি১৫৫টিএক্স
এইচপি এর ৩ ধরনের ল্যাপটপ এর মডেল বাজারে আছে এর ভিতর প্রোবুক, প্যাভিলিয়ন, এবং এইচপি এর কনজুমার সিরিজ, এইচপি এর গেমিং সিরিজের ল্যাপটপ ওমেন নামে পরিচিত। প্যাভিলিয়ন সিরিজ ল্যাপটপ গুলো মূলত এন্টারটেইনমেন্ট সিরিজ আর প্রো গেমিং সিরিজ বলা যেতে পারে। এইচপি প্যাভিলিয়ন ১৫–সিসি১৫৫টিএক্স এই ল্যাপটপটি আমাদের পছন্দের তালিকায় সবার উপরে থাকছে। প্যাভিলিয়ন ১৫–সিসি১৫৫টিএক্স এই ল্যাপটপটি অষ্টম প্রজন্মের ১.৬ গিগাহার্জ কোর আই ৫ কাব্যি লাক প্রসেসর দ্বারা গঠিত। ৬ মেগাবাইট স্মার্টক্যাশ মেমোরি সহ প্রসেসরটিতে ৪টি কোর আর ৮টি থ্রেড আছে। প্যাভিলিয়ন সিরিজ এর এই ল্যাপটপটি সম্পূর্ণ মেটাল বডি। ১৫.৬ ইঞ্চি ফুল এইচ ডি ডিসপ্লে সম্বলিত এই ল্যাপটপটিতে আছে ৮ জিবি র্যাম যা মাল্টিটাস্কিং এর জন্য আদর্শ। প্রসেসর এবং র্যাম খুবই উচ্চমান হওয়ায় শক্তিশালী যেকোনো সফটওয়্যার চালাতে পারবেন কোন রকম ল্যাপটপ স্লো এর ঝামেলা ছাড়াই। শক্তিশালী এনভিডিয়া জিফোর্স জিটিএক্স ৯৪০এম ৪জিবি জিপিইউ আপনাকে দিবে স্মুথ গেমিং এর এক আলাদা অভিজ্ঞতা। এফপিএস তুলনামূলক কম হওয়াতে খুব বেশি রেজুলেশন পাবেননা। এখন আসি এর এর অডিও সিস্টেম এর কথায় ‘ব্যাং এন্ড অলেফসেন প্লে’ এর অডিও হার্ডওয়্যার থাকায় আপনি পাবেন সাউন্ড এর এক অনন্য অভিজ্ঞতা। শক্তিশালী ৩ সেল লিথিয়াম ব্যাটারি দিয়ে কমপক্ষে ৫ ঘণ্টা ব্যাকআপ পাবেন। প্যাভিলিয়ন ১৫–সিসি১৫৫টিএক্স এর কীবোর্ড ব্যাকলিট না থাকায় অন্ধকারে টাইপিং একটু কষ্টকর হবে।
এইচপি প্যাভিলিয়ন ১৫–সিসি১৫৫টিএক্স এর স্পেসিফিকেশন
- প্রসেসরঃ ইন্টেল কোর আই ৫–৮২৫০ (১.৬ গিগা হার্জ বেইজ যা ৩.৪ গিগা হার্জ পর্যন্ত ইন্টেল টার্বো বুস্ট করা যায়, ৬ মেগাবাইট স্মার্ট ক্যাশ মেমোরি ৪টি কোর ৮টি থ্রেড )
র্যামঃ ৮ জিবি ডিডিআর ৪ ২৪০০ মেগাহার্জ
স্টোরেজঃ ১ টিবি ৫৪০০ আরপিএম
গ্রাফিক্সঃ এনভিডিয়া জিফোর্স জিটিএক্স ৯৪০এম এক্স ৪ জিবি
ডিসপ্লেঃ ১৫.৬ ইঞ্চি এন্টিগ্লেয়ার ফুল হাই ডেফিনেশন
জেনুইন উইনডোজ সহ এই ল্যাপটপের বর্তমান বাজার মূল্য ৬২০০০ টাকা। আপনি এই ল্যাপটপটি এইচপি এক্সক্লুসিভ শপ অথবা স্টার টেক এ ২ বছরের আন্তর্জাতিক বিক্রয় সেবা সহ কিনতে পারবেন।
আসুস ভিভোবুক এস১৫ এস৫১০ইউকিউ
আমরা আলোচনার শুরুতেই বলেছি আসুস সাম্প্রতিক সময়ে বাজারে খুব শক্ত অবস্থানে আছে এর কারন আসুস মিডিয়াম বাজেটে খুব শক্তিশালী ল্যাপটপ বাজারে এনেছে। আসুসের ভিভো বুক এস ১৫ এস ৫১০ ইউকিউ আমাদের পছন্দের তালিকায় ২য় অবস্থান এ রেখেছি। এই ল্যাপটপ তুলনা মুলক অনেক হালকা পাতলা গড়নের মাত্র ১.৫ কেজি এবং ১৭.৯ মিমি আলট্রা থিন। এর প্রসেসর এইচপি প্যাভিলিয়ন ১৫–সিসি ১৫৫– টিএক্স এর মতনই অষ্টম প্রজন্মের ১.৬ গিগাহার্জ কোর আই ৫ ক্যাবই লাক প্রসেসর দ্বারা গঠিত। ৬ মেগাবাইট স্মার্টক্যাশ মেমোরি সহ প্রসেসরটিতে ৪টি কোর আর ৮টি থ্রেড আছে। এর মেমোরি ৮ জিবি। এই ল্যাপটপটিতে ১ টিবি হার্ডডিস্ক এর পাশাপাশি ১২৮ জিবি এম ডট ২ এসএসডি রয়েছে। তাই স্পিড নিয়ে কোন চিন্তাই হবে না। সুপার ফাস্ট এই ল্যাপটপটিতে আরও আছে শক্তিশালী এনভিডিয়া জিফোর্স জিটিএক্স ৯৪০এম ২জিবি জিপিইউ। এই ল্যাপটপটির ডিসপ্লে ১৫.৬ ইঞ্চি ফুল হাই ডেফিনেশন এন্টিগ্লেয়ার এবং ১৭৮ ডিগ্রি ওয়াইড ভিউ অ্যাঙ্গেল সম্বলিত। ৭.৮ এম এম ন্যানো এজ ভেজেল হওয়াতে ৮০% স্ক্রীন টু বডি কাভার করে। শক্তিশালী ৩ সেল লিথিয়াম ব্যাটারি দিয়ে কমপক্ষে ৫ ঘণ্টা ব্যাকআপ পাবেন প্যাভিলিয়ন ১৫–সিসি১৫৫টিএক্স এর মত এতেও ব্যাকলিট কীবোর্ড নেই।
আসুস ভিভোবুক এস১৫ এস৫১০ইউকিউ এর স্পেসিফিকেশন
- প্রসেসরঃ ইন্টেল কোর আই ৫–৮২৫০ (১.৬ গিগা হার্জ বেইজ যা ৩.৪ গিগা হার্জ পর্যন্ত ইন্টেল টার্বো বুস্ট করা যায়, ৬ মেগাবাইট স্মার্ট ক্যাশ মেমোরি ৪টি কোর ৮টি থ্রেড )
র্যামঃ ৮ জিবি ডিডিআর ৪ ২৪০০ মেগাহার্জ
স্টোরেজঃ ১ টিবি ৫৪০০ আরপিএম এবং ১২৮ জিবি এসএসডি
গ্রাফিক্সঃ এনভিডিয়া জিফোর্স জিটিএক্স ৯৪০এম এক্স ২ জিবি
ডিসপ্লেঃ ১৫.৬ ইঞ্চি এন্টিগ্লেয়ার ফুল হাই ডেফিনেশন
জেনুইন উইনডোজ সহ এই ল্যাপটপের বর্তমান বাজার মূল্য ৬৫০০০ টাকা। আপনি এই ল্যাপটপটি স্টারটেক থেকে ২ বছরেরে আন্তর্জাতিক বিক্রয় সেবা সহ কিনতে পারবেন।
ডেল ইন্সপিরিওন এন৫৫৬৭
আমাদের পছন্দের তালিকায় এরপর রয়েছে ডেল। ডেল এর ইন্সপিরিওন সিরিজ গুলো মূলত এইপি প্যাভিলিয়ন, আসুস এর ভিভো সিরিজ ল্যাপটপের সাথে কম্পেয়ার করে বানানো হয়েছে। এই সিরিজ গুলো খুবই হাই পারফরমেন্স ল্যাপটপ। ইন্সপিরিওন এন৫৫৬৭ ল্যাপটপটি সপ্তম প্রজন্মের ২.৫ গিগাহার্জ কোর আই ৫ ক্যাবই লাক প্রসেসর দ্বারা গঠিত। ৩ মেগাবাইট স্মার্টক্যাশ মেমোরি সহ প্রসেসরটিতে ২টি কোর আর ৪টি থ্রেড আছে। এএমডির রেডিওন আর ৭ এম৪৪৫ ৪ জিবি শক্তিশালী জিপিউ আপনাকে গেমিং এর আলাদা এক অভিজ্ঞতা। ১৫.৬ ইঞ্চি ট্রু লাইফ এইচডি ডিসপ্লে পর্দা তাই ফুল এইচডি গেম খেলতে একটু বেগ পেতে হবে। ৩ সেল এর ব্যাটারি যা আপনাকে ৫.৫ ঘণ্টা ব্যাকআপ দিবে যদিও ডেল এই মডেল উন্মোচনের সময় বলেছিল এর ব্যাটারি ব্যাকআপ ৬ ঘণ্টার উপরে থাকবে। ইন্সপিরিওন এন৫৫৬৭ ল্যাপটপটি ব্যাকলিট কীবোর্ড থাকায় অন্ধকারে টাইপ বা গেমিং এ আপনাকে আলাদা সুবিধা দিবে। ম্যাক্স অডিও হার্ডওয়ার থাকায় আপনি নিখুঁত সাউন্ড পাবেন মিউজিক বা গেমিং এর সময়।
ডেল ইন্সপিরিওন এন৫৫৬৭ এর স্পে্সিফিকেশন
- প্রসেসরঃ ইন্টেল কোর আই ৫–৭২০০ (২.৫ গিগা হার্জ বেইজ যা ৩.১ গিগা হার্জ পর্যন্ত ইন্টেল টার্বো বুস্ট করা যায়, ৩ মেগাবাইট স্মার্ট ক্যাশ মেমোরি ২টি কোর ৪টি থ্রেড )
- র্যামঃ ৮ জিবি ডিডিআর ৪ ২৪০০ মেগাহার্জ
স্টোরেজঃ ১ টিবি ৫৪০০ আরপিএম
গ্রাফিক্সঃ এএমডির রেডিওন আর ৭ এম৪৪৫ ৪ জিবি
ডিসপ্লেঃ ১৫.৬ ইঞ্চি ট্রু লাইফ এইচডি ডিসপ্লে
এই ল্যাপটপের বর্তমান বাজার মূল্য ৫৬০০০ টাকা। আপনি এই ল্যাপটপটি স্টার টেক ১ বছরেরে আন্তর্জাতিক বিক্রয় সেবা সহ কিনতে পারবেন।
লেনেভো আইপি ৩২০
বাংলাদেশের ল্যাপটপ মার্কেটে এইচপি এর পর লেনেভো তাদের অবস্থান ধরে রেখেছে। লেনেভো খুব কম সময়ে বাংলাদেশে তাদের এই অবস্থান তৈরি করেছে। আমাদের পছন্দের তালিকায় এবার আমরা লেনেভো এর এই মডেল রেখেছি। লেনেভো আইপি ৩২০ এই ল্যাপটপটি অষ্টম প্রজন্মের ১.৬ গিগাহার্জ কোর আই ৫ ক্যাবই লাক প্রসেসর দ্বারা গঠিত। ৬ মেগাবাইট স্মার্টক্যাশ মেমোরি সহ প্রসেসরটিতে ৪টি কোর আর ৮টি থ্রেড আছে। ৮ জিবি মেমোরি সম্বলিত এই ল্যাপটপটিতে রয়েছে ২ টিবি হার্ডডিস্ক ড্রাইভ এতে ল্যাপটপে আপনি পাবেন অনেক স্টোরেজ। এই ল্যাপটপটির ফিনিসিং এককথায় খুবই চমৎকার, কার্বন ফাইবার দ্বারা আচ্ছাদিত এর ল্যাপটপ কেস। এনভিডিয়া জিফোর্স জিটিএক্স ১৫০এম ২জিবি জিপিইউ আপনাকে লো গ্রাফিক্স রেঞ্জের গেমিং এর অভিজ্ঞতা। এই ল্যাপটপের টাচপ্যাড রিডিজাইন করে বানানো হয়েছে। মাল্টিটাচ অপশন এর এই টাচপ্যাড দিয়ে আলাদা টাচ এর অভিজ্ঞতা পাওয়া যাবে। ল্যাপটপটিতে ভিজুয়াল ক্লিয়ারিটি সম্বলিত ১৫.৬ ইঞ্চি ডিসপ্লে আছে যাতে এন্টিগ্লেয়ার টেকনোলজি ব্যবহার করা হয়েছে। ডলবি অডিও ব্যবহার করায় যেকোনো ভলিয়মে আপনি স্পষ্ট সাউন্ড পাবেন।
লেনেভো আইপি ৩২০ এর স্পেসিফিকেশন
- প্রসেসরঃ ইন্টেল কোর আই ৫–৮২৫০ (১.৬ গিগা হার্জ বেইজ যা ৩.৪ গিগা হার্জ পর্যন্ত ইন্টেল টার্বো বুস্ট করা যায়, ৬ মেগাবাইট স্মার্ট ক্যাশ মেমোরি ৪টি কোর ৮টি থ্রেড )
র্যামঃ ৮ জিবি ডিডিআর ৪ ২৪০০ মেগাহার্জ
স্টোরেজঃ ২ টিবি ৫৪০০ আরপিএম
গ্রাফিক্সঃ এনভিডিয়া জিফোর্স জিটিএক্স ১৫০এমএক্স ২ জিবি
ডিসপ্লেঃ ১৫.৬ ইঞ্চি এন্টিগ্লেয়ার ফুল হাই ডেফিনেশন
এই ল্যাপটপের বর্তমান বাজার মূল্য ৫৪৫০০ টাকা। আপনি এই ল্যাপটপটি স্টার টেক থেকে ১ বছরেরে আন্তর্জাতিক বিক্রয় সেবা সহ কিনতে পারবেন।
বর্তমান বাজার মূল্য যেকোনো সময় পরিবর্তন হতে পারে। এছাড়া আপনি আমাদের সকল ল্যাপটপ এর দাম এবং স্পেসিফিকেশন গুলো দেখতে স্টার টেকের অনলাইন শপ।